ঢাকা ০১:০৯ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ০৫ ডিসেম্বর ২০২৪, ২০ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

মাদ্রাসার ইট দিয়ে সুপারের বহুতল ভবন নির্মাণের অভিযোগ

ছবি: ক্যাম্পাস প্রতিদিন

ঢাকা: চিলমারী উপজেলার রানীগঞ্জ ইউনিয়নের কুটিরগ্রাম মকবুল হোসেন (এম.এইচ) বালিকা দাখিল মাদ্রাসার সুপার মাহফুজার রহমানের বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ উঠেছে।

অভিযোগ রয়েছে, পুরাতন মাদ্রাসার ৩টি বিল্ডিং ভেঙে ৩০ হাজার ইট নিলামে বিক্রি না করে, সুপার নিজ বাড়িতে বহুতল ভবন নির্মাণের কাজে ব্যবহার করেছেন। এছাড়াও, ২০ বান্ডিল টিন স্থানীয় ব্যক্তিদের কাছে বিক্রি করে প্রায় এক লাখ টাকা আত্মসাৎ করেছেন বলে দাবি করা হচ্ছে।

অভিযোগে আরো বলা হয়, মাদ্রাসার ইবতেদায়ী ১ম থেকে ৫ম শ্রেণি পর্যন্ত কোনো ছাত্রী না থাকা সত্ত্বেও গত ২০ বছর ধরে সরকারি বই উত্তোলন করে অবৈধভাবে বিক্রি করে টাকা আত্মসাৎ করেছেন সুপার। আরও জানা গেছে, মাদ্রাসার ৬ পদে নিয়োগের নামে প্রায় ৫০ লাখ টাকা নিয়োগ বাণিজ্য করেছেন তিনি।

স্থানীয় ইউপি সদস্য জয়নাল হক জানান, সুপারের বিরুদ্ধে অভিযোগ সঠিক। তিনি ইটগুলো নিলাম ছাড়াই নিজের বাসায় নিয়ে বহুতল ভবন নির্মাণ করছেন।

সুপার মাহফুজার রহমান অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, ইটগুলো তিনি কমিটির কাছ থেকে ক্রয় করেছেন।

উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মো. তাহের আলী বিষয়টি জানেন না এবং উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. মিনহাজুল ইসলাম তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস দিয়েছেন।

শেয়ার করুন
জনপ্রিয়

মাদ্রাসার ইট দিয়ে সুপারের বহুতল ভবন নির্মাণের অভিযোগ

আপডেট : ০৫:১৬:৪৯ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৩০ জুলাই ২০২৪

ঢাকা: চিলমারী উপজেলার রানীগঞ্জ ইউনিয়নের কুটিরগ্রাম মকবুল হোসেন (এম.এইচ) বালিকা দাখিল মাদ্রাসার সুপার মাহফুজার রহমানের বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ উঠেছে।

অভিযোগ রয়েছে, পুরাতন মাদ্রাসার ৩টি বিল্ডিং ভেঙে ৩০ হাজার ইট নিলামে বিক্রি না করে, সুপার নিজ বাড়িতে বহুতল ভবন নির্মাণের কাজে ব্যবহার করেছেন। এছাড়াও, ২০ বান্ডিল টিন স্থানীয় ব্যক্তিদের কাছে বিক্রি করে প্রায় এক লাখ টাকা আত্মসাৎ করেছেন বলে দাবি করা হচ্ছে।

অভিযোগে আরো বলা হয়, মাদ্রাসার ইবতেদায়ী ১ম থেকে ৫ম শ্রেণি পর্যন্ত কোনো ছাত্রী না থাকা সত্ত্বেও গত ২০ বছর ধরে সরকারি বই উত্তোলন করে অবৈধভাবে বিক্রি করে টাকা আত্মসাৎ করেছেন সুপার। আরও জানা গেছে, মাদ্রাসার ৬ পদে নিয়োগের নামে প্রায় ৫০ লাখ টাকা নিয়োগ বাণিজ্য করেছেন তিনি।

স্থানীয় ইউপি সদস্য জয়নাল হক জানান, সুপারের বিরুদ্ধে অভিযোগ সঠিক। তিনি ইটগুলো নিলাম ছাড়াই নিজের বাসায় নিয়ে বহুতল ভবন নির্মাণ করছেন।

সুপার মাহফুজার রহমান অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, ইটগুলো তিনি কমিটির কাছ থেকে ক্রয় করেছেন।

উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মো. তাহের আলী বিষয়টি জানেন না এবং উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. মিনহাজুল ইসলাম তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস দিয়েছেন।

শেয়ার করুন